Monday 10 July 2017

An ode to us

You were walking the roads
with me,
Since when I don't remember.
Once when we were trekking
And once through a storm.
And once when we were walking on ice,
And then that time when we just stood by
The endless fields of time
Watching the sun rise.
We have been walking through the foggy lanes of broken memories,
Picking up pieces of our own puzzles
And smiling at each other while putting them back together.
I don't know where we are headed,
But we are not lost.
We may be going separate ways,
But I will be walking with you
Till the sun sets
And beyond.

Memoir

Your songs were once mine
Your voice a sound inside my head
Calling my name from the other end of the tunnel
Your scent guiding me through the road
And I could see your face
In every flower wet with dewdrops,
I could see your scars on the moon.

And now I wait to hear from you
By the mailbox on a cloudy afternoon,
It's so silent I cannot even hear the wind
But it never rains, oh it never rains.

Saturday 22 October 2016

Separation

People generally elate the feeling of falling "in" love in a poetic way, but not quite about what we feel after losing someone we loved. Hopelessness, despair, anger, isolation were never poetic feelings.
I have always found the later to be much more heart wrenching. It is something that squeezes out every ounce of emotion from your heart, as if it was sponge.

And you'll be astonished when you look at it and realize, "I had all of this in me till now?".
In the beginning it hits you like "bam"! Sudden on the face. As if stepping on one of those garden rakes, they stand up perpendicular and hit your face (remember those Tom & Jerry cartoons, you'll envision it). Then comes denial, the lack or subconscious unwillingness of acceptance. We start thinking everything is unreal. All of this may just be a dream and we might be waking up from it. But as those moments pass we realise, this is it. We start imagining life without them around. And then we start remembering all of it, one by one.

Like really fast slideshows, including the special ones or the absolutely unimportant slides. Things we had done with them or had plans to do. Big or really really small, maybe insignificant stuff. We realise what we planned to do will remain forever incomplete and what we had done together will stay as memories. We won't get another chance to relive it with them.

Finally we try remembering the last conversion we had. Something we might have said to them or they said to us. And then comes regret, why did I say what I said or why did I "not" say what I felt.
This gush of emotion is always so overwhelming, every time we take a trip down that memory lane it feels as intense as the first day we felt it.

But truth be told, none of it matters. What matters is where it leaves us - does it leave us hopeless, in despair, angry and isolated? If that's the place where you are, then you're just angry at the world. And being angry at the world, that's the slippery slope of abyss - my friend. If what you took back from time doesn't leave a smile on your face, you've taken it all wrong.

Wednesday 12 October 2016

Eternity

To the line beyond horizon where the sun sets,
To the end of the ocean where water stands still.
In the farthest of the deserts where wind won't move,
In the darkness of nightmares amidst the deepest of fears;
I shall dwell to find you for you're the meaning of my life.

Thursday 1 October 2015

কথোপকথন

- কেমন আছিস। 
- এই ব্যস্ত। 
- ওহ, খুব কাজের চাপ নাকি। 
- ওই খানিকটা। কেন কিছু দরকার। 
- আর এইবয়েসে কেউ দরকারে কথা বলে বল। সব কথা অদরকারেই হয়ে। 
- আরেঃ বলো বলো। ওই কয়েকটা জিনিস নিয়ে একটু ফেঁসে আছি আরকি। 
- কেন। কি হয়েছে, তুই আজকাল আমার সাথে আর কথা বলিসনা। 
- ছেড়ে দাও ওসব ঝামেলার বৃত্তান্ত শুনে লাভ নেই। তুমি বল। 
- বলছি ইয়ে ছাদে ওই চন্দ্রমল্লিকার টবে জল দেয়া হচ্ছে তো। 
- চন্দ্রমল্লিকা?
- হাঁ ওই চন্দ্রমল্লিকা, নয়নতারা আরও যে দুটো কুমড়োফুল এর গাছ লাগানো হয়েছিল? 
- শেষ কবে ছাদে উঠেছিলে?
- সেকিঃ! মরে গেছে?
- ছাদ এখন ত্রিপল দিয়ে ঢাকা। বৃষ্টির জল পরে খুব নষ্ট হচ্ছিল, তাই আমিই লাগিয়েছিলাম। ওখানে আর টব রাখা হয়েনা। 
- বেশ বেশ। ভালই হয়েছে। ছাদটা তো বেঁচে গেল। তবে এখন আর দুপুরের রোদে ছাদে মাদুর পাতা হয়েনা তাই তো! তোর মা আচার কোথায়ে শুকায়ে?
- তুমি অনেকদিন বাড়ি যাওনি না!
- সে তো তুইও অনেকদিন যাসনি। আমি গেছিলাম, কিন্তু বাইরে থেকেই কেমন একটা শ্রীহীন শ্রীহীন লাগল। বৌমা বাড়িতে নেই?
- বারবার একই কথা কেন জিগ্যেস কর বলতো। 
- নাঃ আবার আরেকটা পুজো বাড়ির মেয়ে বাড়িতে থাকবেনা। তোর মেয়েটা কই, কেমন আছে এখন ও? 
- ভালো আছে, নিজের মায়ের সাথে আছে। তুমি এখন এসো বুঝলে, পরে কথা হবে। 
- আমি অনেকক্ষণ ধরে কলিং বেল বাজিয়ে যাচ্ছি, কেউ দরজা খোলেনা! তোর মাকে বলনা একটু দরজাটা খুলে দিতে। 
- ওই বাড়িতে এখন আর কেউ থাকেনা বাবা। তুমি এখন এসো। 

Wednesday 16 September 2015

সর্বশিক্ষা অভিযান

বুদ্ধিবৃত্তির চেষ্টায় আধুনিক কবিতা বা ফিল্ম ফেস্টিভাল এ রুচি রাখাটা হাস্যকর। কলম পার্কার হলে ক্ষতি নেই, তবে কালি পরাটা জরুরী। 
উপঢৌকনটুকু সুন্দর হলে ভালো, তবে পোশাকের নিচে যেন লুকাতে না হয়ে। তার চেয়ে আদুড় গায়ে থাকা ঢের ভালো। তবে সমস্যাটা ওখানেই, আমার তোমার চেয়ে পাড়ার পাগলা দাশু is literally more comfortable in his own skin.

নিজস্বতা শব্দটা বড় ভারী শব্দ। কিন্তু বেশিরভাগ নির্বোধেই এর যথেচ্ছ ব্যবহার করে। আমি বাকিদের চেয়ে আলাদা ভেবে যে privileged feelটা আসছে ওটা মূর্খামি। "কি করব আমি এরকমই"। তুমি বাকি সবার মতোই বটে, অন্তসারশুন্য। তবে সান্তনা এটাই যে জাহির করার সংস্কৃতিটা এখন social practice. সামাজিক হতে গেলে একটু খোকলা হওয়া জরুরি। পাগলাগারদে এক পাগল ভাবে সে বাকিদের মত অতটাও পাগল নয়, আর অন্যজন ভাবে এতজন রুগীর মাঝে সে একা ডাক্তার। 

আমরা আধুনিক, অগ্রণী। অতীতকে পিছনে ফেলে ভবিষৎ এর দিকে তাকিয়ে হাঁটছি। To flourish is the way forward. কমবেশি পুরোটাই ছকে নেয়া, বাকিটা যেতে যেতে করে নেব। তবে দাড়াব না। দাড়িয়ে পড়েছি মানে আমার ভাগ্যও দাড়িয়ে পড়েছে। তারপর পাড়ার জেঠুদের মত কপালের লেখা, হাতের আংটি আর সেভেন্থ পে কমিশন নিয়ে গজেলা করাটা ঠিক পর্তায়ে পোষাবে না।
কিন্তু হায়। মুহূর্তটাক সময় করে একবারও ইতিহাসের পাতাটা পাল্টে দেখইনি। পছন্দের বিষয় ছিলোনা বটে, তবু আমার সব ভুলের হিসেব তো ওখানেই আছে। এরম চোখে আঙ্গুল দিয়ে আর কে শেখাবে। 

জীবনটা হয়তো straight line. কিন্তু মূর্খের জীবন একটা circle। শুরু আর শেষ একই জায়গায়। 

এই বুঝলেন! আপনাদের শেখাবো এই ঔধত্ব আমার নেই। কেবলই আত্মদর্শন। Self education is the best education. তাই নিজেকে দিয়ে শুরু করলাম।

Tuesday 15 September 2015

তিন পর্যায়

অতীত - 

ছোটোবেলায় পাইলট, F1 ড্রাইভার, দেশে বিদেশে ঘুরে বেড়ানো সাইক্লিস্ট, বড় বড় ব্রিজ বানানো মাথায়ে হলুদ হেলমেট পরা লোক, রেস এর জকি এইসব হতে চাওয়া। 
মনে VIBGYOR স্বপ্ন, চোখে দস্যিপনা। বিবেচনাবোধ মনকে ময়লা করে ফেলে। বুকে নির্বোধ নির্মল সাহস। ভুভুকঃ অনুসন্ধিত্সা।  
প্রশ্নটা তখন "কেন" নয়, প্রশ্নটা "কেন নয়"?

বর্তমান -

জীবনটা সাড়ে পনেরো ইঞ্চি থেকে সাড়ে পাঁচ ইঞ্চিতে এসে ঠেকেছে। এলাম সময়ের সাথে। দুনিয়া এগোলো, আর পায়ে পায়ে আমিও পৌঁছে গেলাম। 
যুক্তিটা অকাট্য, "সবাই করছে"। 
সবাই যা চায় আমিও তাই চাই। চাই কারণ সবাই চায় তাই। সাড়ে পাঁচ থেকে পনেরো সবেতে চোখ বুলিয়ে দেখে নেই মেজরিটি কি চাইছে। 
তারপর শুধু "অ্যাড টু কার্ট"।

ভবিষ্যৎ -

অন্ধকার। 
মন্দগ্রাহী নয়। এটা আশাবাদীর মনের কথা। বিবর্তন এর ধ্রুব সত্যি। 
Only the dead can be resurrected।
মৃত্যু জন্মের আগের পর্যায়।